Subscribe For Free Updates!

We'll not spam mate! We promise.

Friday, December 25, 2015

বিটকয়েনের প্রাথমিক আলোচনা..


বর্তমানে সব কিছু উন্নতি করছে সেই ধারাবাহিকতায় উন্নত হচ্ছে ইন্টারন্যাশনাল মুদ্রা। আমরা যারা বাংলাদেশ থেকে অনলাইন এ কাজ করি তাদের বেশির ভাগই ইন্টারন্যাশনাল মুদ্রা বলতে বুজি শুধু ডলার কেই। কিন্তু আমরা করি উন্নত দেশ গুলোর সাথে তাল মিলিয়ে চলতে চাই তাহলে আমাদেরও জানা দরকার সব গুলো ইন্টারন্যাশনাল মূদ্রা সম্পর্কে।
তাই আজ আমি আপনাদরকে পরিচয় করিয়ে দেব এক টি ইন্টারন্যাশনাল মুদ্রার সঙ্গে। আর সেই মুদ্রা টি হলো বিট কয়েন।


বিটকয়েন কি ?           
বিটকয়েন হল ওপেন সোর্স ক্রিপ্টোগ্রাফিক প্রোটকলের মাধ্যপ্রোটকলের মাধ্যমে লেনদেন হওয়া সাংকেতিক মুদ্রা।বিট কয়েন হলো এক ধরনের ভার্চুয়াল মাদ্রা। যা আপনি ডলার আর বিপরীতে ব্যাবহার করতে পারবেন। এই মুদ্রাটি খুবই দামী, এক কোথায় বলতে পারেন যে এই মুদ্রা টি হলো পৃথিবীর সবচেয়ে দামী মুদ্রা যার এক টি মুদ্রার দাম বর্তমানে প্রায় ৪৫০ ডলার। বাংলাদেশী টাকায় একটি বিট কয়েন আর দাম পরে ৩২,০০০ টাকা থেকে ৩৬,০০০ টাকা
বিশ্বাস হচ্ছে না? এই লিঙ্ক থেকে দেখে নিন আজকের আপডেটেড রেট।
উন্নত দেশ গুলো এখন বড় অঙ্কের ডলার দেনদেন আর ক্ষেত্রে বিট কয়েন লেনদেন শুরু করে দিয়েছে। তাহলে আর আমরা বসে থাকবো কেন ?

এখন আপনার মনে একটি প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে যে কিভাবে বা কোথায় পাব এই বিট কয়েন। আপনারা যারা অনলাইনে আউটসোর্সিং বা ফ্রীলান্সিং করেন করেন তারা তারা বেস ভালো ভাবেই জানেন কিভাবে ফ্রি তে ডলার ইনকাম করা যায়। ঠিক যেই ভাবে আপনি ডলার ইনকাম
করেন সেই ভাবেই আপনি বিট কয়েন ইনকাম করতে পারবেন।

আমরা জানি ফ্রীতে ডলার ইনকাম করার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো ভিবিন্ন PTC সাইট গুলো তে কাজ করা।  আপনি কখন পিটিসি সাইট গুলো তে কাজ করেন তখন ওই সাইট থেকে আপনাকে ডলার এ পেমেন্ট দিয়ে থাকে। কিন্তু আপনি কি জানেন এমন অনেক পিটিসি সাইট আছে যারা আপনাকে বিট কয়েন এ পেমেন্ট দেবে ?

বিটকয়েন লেনদেনের জন্য কোন ধরনের অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান, নিয়ন্ত্রনকারী প্রতিষ্ঠান বা নিকাশ ঘরের প্রয়োজন হয় না।

২০০৮ সালে সাতোশি নাকামোতো এই মুদ্রাব্যবস্থার প্রচলন করেন। তিনি এই মুদ্রাব্যবস্থাকে পিয়ার-টু-পিয়ার লেনদেন নামে অভিহিত করেন।

বিটকয়েনের লেনদেনটি বিটকয়েন মাইনার নামে একটি সার্ভার কর্তৃক সুরক্ষিত থাকে।

পিয়ার-টু-পিয়ার যোগাযোগ ব্যাবস্থায় যুক্ত থাকা একাধিক কম্পিউটার বা স্মার্টফোনের মধ্যে বিটকয়েন লেনদেন হলে এর কেন্দ্রীয় সার্ভার ব্যবহারকারীর লেজার হালনাগাদ করে দেয়। একটি লেনদলেজার হালনাগাদ করে দেয়। একটি লেনদেন সম্পন্ন হওয়ার সাথে সাথে নতুন বিটকয়েন উৎপন্ন হয়।

২১৪০ সাল পর্যন্ত নতুন সৃষ্ট বিটকয়েনগুলো প্রত্যেক চার বছর পরপর অর্ধেকে নেমে আসবে। ২১৪০ সালের পর ২১ মিলিয়ন বিটকয়েন তৈরী হয়ে গেলে আর কোন নতুন বিটকয়েন তৈরী করা হবে না।
যেহেতু বিটকয়েনের লেনদেন সম্পন্ন করতে কোন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের
প্রয়োজন পরে না এবং এর লেনদেনের গতিবিধি কোনভাবেই অনুসরণ করা যায় না তাই বিশ্বের বিভিন্ন যায়গায় বিটকয়েন ক্রমান্বয়ে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।

বৈধ পণ্য লেনদেন ছাড়াও মাদক চোরাচালান এবং অর্থপাচার কাজেও বিটকয়েনের ব্যাবহার আশঙ্কাজনক ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।

যদিও বিটকয়েন ডিজিটাল কারেন্সি হিসেবে জনপ্রিয়তা পেয়েজনপ্রিয়তা পেয়েছে, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মুদ্রার বিপরীতে এর দর মারাত্মক ওঠানামা,
দুষ্প্রাপ্যতা এবং ব্যবসায় এর সীমিত ব্যবহারের কারণে অনেকেই এর সমালোচনা করেন।

সম্প্রতি কানাডার ভ্যানক্যুভারে বিটকয়েন এর প্রথম এটিএম মেশিন চালু করেছে । ধারণা করা হচ্ছে মুদ্রা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে এটি বিটকয়েনক এটিএম মেশিন চালু করেছে । ধারণা করা হচ্ছে মুদ্রা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে এটি বিটকয়েনকে আরও আগিয়ে নিয়ে যাবে।

মাদক,চেরাচালান অবৈধ অস্র ব্যবসা ও অন্যান্য বেআইনি ব্যাবহার ঠেকানোর জন্য যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডীয়  সরকার বিটকয়েনের গ্রাহকদের নিবন্ধনের আওতায় আনাবিটকয়েনের গ্রাহকদের নিবন্ধনের আওতায় আনার চিন্তাভাবনা করছে।

কার্যপ্রনালী
একটি বিটকয়েন লেনদেন লগের চিত্র।

বিটকয়েনের লেনদেন হয় পিয়ার টু পিয়ার বা গ্রাহক থেকে গ্রাহকের কম্পিউটারে। এটি কোন কেন্দ্রীয় নিকাশঘরের মধ্য দিয়ে যায় না কিংবা এটি নিয়ন্ত্রণের জন্য কোন নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান নেই।বিটকয়েনের সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় অনলাইনে একটি উন্মুক্ত সোর্স সফটওয়্যারের মাধ্যমে।

বিটকয়েন মাইনারের মাধ্যমে যেকেউ বিটকয়েন উৎপন্ন করতে পারে। বিটকয়েন উৎপন্ন হওয়ার প্রক্রিয়াটা সবসময় অনুমানযোগ্য এবং সীমিত।
বিটকয়েন উৎপন্ন হওয়ার সাথে সাথে এটি গ্রাহকের ডিজিটাল ওয়ালেটে সংরক্ষিত থাকে। এই সংরক্ষিত বিটকয়েন যদি গ্রাহক কর্তৃক অন্য কারও একাউন্টে পাঠানো হয় তাহলে এই লেনদেনের জন্য একটি স্বতজন্য একটি স্বতন্ত্র ইলেক্ট্রনিক সিগনেচার তৈরী হয়ে যায় যা অন্যান্য মাইনার কর্তৃক নিরীক্ষিত হয় এবং নেটওয়ার্কের মধ্যে গোপন অথচ সুরক্ষিতভাবে সংরক্ষিত হয়। একই সাথে গ্রাহকদের বর্তমান লেজার কেন্দ্রীয় তথ্যভাণ্ডারে হালনাগাদ হয়।

বিটকয়েন দিয়ে কোন পন্য কেনা হলে তা বিক্রেতার একাউন্টে পাঠানো হয় এবং বিক্রেতা পরবর্তীতে সেই বিটকয়েন দিয়ে পুনরায় পন্য কিনতে পারে, অপরদিকে সমান পরিমাণ বিটকয়েন ক্রেতার লেজার থেকে কমিয়ে দেওয়া হয়।

প্রত্যেক চার বছর পর পর বিটকয়েনের মোট সংখ্যা পুনঃনির্ধারন করা হয় যাতে করে বাস্তব মুদ্রার সাথে সামঞ্জস্য রাখা যায়।

¤ কিভাবে বিটকয়েন আয় করবেন ?

* BITCOIN FAUCET
* BITCOIN GIVEWAY
* BITCOIN PTC
* BITCOIN MINING
* BITCOIN JOB
* BITCOIN TRADIN* BITCOIN TRADING
* BITCOIN EXCHANGE (ALTCOIN/CRYPTO CURRENCY EXCHANGE)
* BITCOIN GAME
* BITCOING BETTING
* BITCOIN INVEST

¤ বিটকয়েন কি বাংলাদেশে সাপোর্ট করে?
>>না বিটকয়েন বাংলাদেশ সরকার সাপোর্ট করে না ।

¤ বিটকয়েন কিভাবে লেনদেন করবেন ?
By convert it $/€/£ etc.
By CASH, Bkash, DBBL, UCASH, MYCASH, MCASH (trusted bd or international people)

আপনাদের যদি বিটকয়েন নিয়ে আরও কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে Comment করুন ।

ধন্যবাদ ।

Please Give Us Your 1 Minute In Sharing This Post!
SOCIALIZE IT →
FOLLOW US →
SHARE IT →
Powered By: BloggerYard.Com

0 comments:

Post a Comment